1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

কক্সবাজার সৈকতে নেই আশানুরূপ পর্যটক

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১১ জুলাই, ২০২২
  • ১৭৭ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট :: ঈদের প্রথম দিনে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে দর্শনার্থীদের ঢল নামলেও অন্যান্য বছরের তুলনায় কিছুটা কমই। রোববার (১০ জুলাই) বিকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত স্বাভাবিকই ছিল দর্শনার্থীর সংখ্যা। সৈকতে আসা পর্যটকদের মধ্যে অধিকাংশই ছিল স্থানীয়। তবে দ্বিতীয় দিন পর্যটকের সংখ্যা বাড়বে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

সৈকতে ঘুরতে আসা স্থানীয় বাসিন্দা টিপু সুলতান বলেন, অনেকদিন পর পরিবার নিয়ে সমুদ্র দেখতে এলাম। বাড়ির পাশে সমুদ্র হয়ে কখনও সেজেগুজে খুব বেশি আগ্রহ নিয়ে সমুদ্র দেখা হয় না। বাইরের পর্যটকের চেয়ে স্থানীয় দর্শনার্থীর সংখ্যা তুলনামূলকভাবে বেশি দেখা যাচ্ছে। মানুষের ভিড় তেমন না থাকায় মোটামুটি ভালোই লাগছে৷

সমুদ্র সৈকতে দায়িত্বরত বিচ কর্মী শফিক আহমেদ বলেন, ঈদুল আজহা উপলক্ষে পর্যটক ও স্থানীয় দর্শনার্থীদের ব্যাপক সমাগমের সম্ভবনা মাথায় রেখে বিচকর্মীসহ সংশ্লিষ্ট সবাই প্রস্তুতি গ্রহণ করেছিল। বিকাল ও সন্ধ্যা পর্যন্ত সৈকতে লাবণী, সুগন্ধ ও কলাতলী পয়েন্টে বেশ কিছু দর্শনার্থীর উপস্থিতি লক্ষ্য করা গেছে। ঈদের প্রথম দিনে আশানুরূপ পর্যটক না থাকলেও, দ্বিতীয় দিন থেকে পর্যটকের সংখ্যা বাড়তে পারে।

সৈকতের সি-সেইফ লাইফগার্ড কর্মী মোহাম্মদ সিফাত বলেন, আজকে সৈকতে বাইরের পর্যটক তেমন না থাকায় সমুদ্রে নামেনি অনেকেই। ফলে আমাদের চাপও কম ছিল। বিকেলে ও সন্ধ্যা পর্যন্ত কয়েক হাজার পর্যটক অবস্থান করছিল সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে।

সৈকতের সুগন্ধা পয়েন্টের ঝিনুক ব্যবসায়ী জোসেফ সাইন বলেন, ঈদের দিন হিসেবে বেশি টাকার মালামাল বিক্রি করতে পারিনি। আজকের দিনে অন্তত ১০ হাজার টাকার মালামাল বিক্রি করতে পারব বলে আশা ছিল। তবে আগামীকাল থেকে বেচাবিক্রি বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

কক্সবাজার হোটেল মোটেল মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাশেম সিকদার জানান, সাধারণত কোরবানির ঈদে কক্সবাজারে তেমন পর্যটক আসে না। তবে রমজানের ঈদে বিপুল সংখ্যক পর্যটকের উপস্থিতি দেখা যায়। প্রথম দিন হিসেবে একেবারে কম পর্যটক ছিল তাও বলা যাবে না। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পর্যটকের সংখ্যা বাড়বে বলে আশা করা যাচ্ছে। তিনি জানান, কিছু কিছু হোটেলে ভালোই পর্যটক উঠেছে। আশা করছি আগামীকাল থেকে বেশ সাড়া পাওয়া যাবে।

কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার চৌধুরী মিজানুজ্জামান বলেন, পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তায় সৈকতের বিভিন্ন পয়েন্টে আমাদের টিম অবস্থান করছে। পর্যটক হয়রানি ও যেকোনো অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে ট্যুরিস্ট পুলিশ বদ্ধপরিকর।

 

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..